নান্দাইলে স্বাচিপ সদস্য ডা. দিবাকর ভাটের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে আওয়ামী পন্থী কর্মচারীদের অযৌক্তিক মানববন্ধন, জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ।


দেশ সময় প্রকাশের সময় : ২০২৫-০২-২২, ১১:৫৩ অপরাহ্ন /
নান্দাইলে স্বাচিপ সদস্য  ডা. দিবাকর ভাটের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে আওয়ামী পন্থী কর্মচারীদের অযৌক্তিক  মানববন্ধন, জনমনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া ।

প্রকাশিত,২২,ফেব্রুয়ারি,২০২৫

ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আওয়ামী সরকারের ধোসর স্বাচিপ, সদস্য ডা. দিবাকর ভাটের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে আওয়ামী পন্থী কর্মচারীদের অযৌক্তিক মানববন্ধন পালন করা হয়েছে।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের ফ্যাসিস্ট আওয়ামী মদত পুষ্ট স্বাচিপ সদস্য চিকিৎসক,ও আওয়ামী পন্থী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে এ মানববন্ধন পালন করে।

মানববন্ধনে আওয়ামী মনা বক্তারা বলেন, উপজেলার মানবিক, জনবান্ধব ও সৎ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. দিবাকর ভাট গত প্রায় ৭ মাস আগে এই হাসপাতালে আসার পর উপজেলার স্বাস্থ্যসেবার বিভিন্ন গুণ কীর্তন এর বর্ণনা করেন
বক্তব্যে ফ্যাসিস্ট সহায়ক কর্মকর্তার যেন বহাল তবিয়তে গোপনে আওয়ামী লীগের এজেন্ট হিসেবে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারে তারই প্রয়াস মাত্র।

সূত্রে জানা যায় স্বল্পমূল্যে হাসপাতালে ডিজিটাল এক্সরে, গর্ভবতী মায়েদের আলট্রাসনো গ্রাফিসহ নানা পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছেন সরকার। অথচ স্বার্থন্বেষী মহল বলেন তার হাত ধরে উপজেলার কমিউনিটি হেলথ ক্লিনিকগুলোর সেবার মান অনেক বৃদ্ধি সহ নরমাল ডেলিভারি চিকিৎসা সেবায় দিয়ে আসছেন , কিন্তু এসব সেবা প্রতিটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরকার নির্ধারিত।
এখানে যিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তা হিসেবে সরকারের নির্দেশমতো নিয়োগে দায়িত্বে আসবেন বাধ্যতামূলক তাকে সেগুলো বাস্তবায়িত করতে হয়।

অযৌক্তিক মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, ফেসিস্ট সরকারের দুর্নীতিবাজ সংগঠন স্বাচিপ এর সদস্য জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা. শান্তা ত্রিবেদী, মেডিক্যাল অফিসার ডা, মাহবুবুল আলম, সহ-সিনিয়র স্টাফ নার্স,উপ-সহকারী মেডিক্যাল অফিসার কামরুজ্জামান, এমটি ল্যাব মোহাম্মদ আলামিন, হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুল আলী, সাধারণ সম্পাদক আবু ওবায়দুল হক, সিএইচসিপি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাহবুবুল আলম,প্রমুখ।
এরকম অযৌক্তিক মানববন্ধনে সাধারণ মানুষের ছিলনা কোন উপস্থিতি।
যা সরকারের নির্বাহী আদেশ অগ্রাহ্যের শামিল।