প্রকাশিত,০৯, এপ্রিল,২০২৪
মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ
গোপালগঞ্জ জেলার সদর উপজেলা সহ পাঁচটি উপজেলায় জেলা প্রশাসকের ব্যবস্থাপনায় মধ্যবৃত্ত ও নিন্ম আয়ের মানুষের সুবিধার্থে চালু করা হলো কালেক্টর বাজার। মানবিক গোপালগঞ্জ, মামাস ও মফস্বল মানবাধিকার সংগঠনের সার্বিক সহায়তায় গোপালগঞ্জের সাধারন মানুষের মন জয় করে নিয়েছে বাজারটি। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ক্রেতাদের ভিড়ে রমরমা পরিবেশ বিরাজ করছে। ক্রেতাদের চাহিদার কাছে হার মানছে কালেক্টর বাজার ও এর সহযোগীরা। এক কথায় ক্রেতাদের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হচ্ছেনা বাজারটি।
বড়োলোকেরা সুপার শপে কেনাকাটা করে গর্ববোধ করে, আর আমরা মধ্যবিত্তরা একটু নায্য মূল্যে কেনাকাটা করার জন্য বিভিন্ন দোকান খুজে বেড়াই। তেমনি ন্যায্য মূল্যের একটা দোকান হল- গোপালগঞ্জ কালেক্টর বাজার। এখানে সবকিছুই সরকার নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয় করা হয়।
মধ্য আয়ের মানুষের জন্য এমন মহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য গোপালগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক মহোদয়কে গোপালগঞ্জ বাসী আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। কালেক্টর বাজারের পণ্যের মূল্য খোলা বাজারে থেকে অনেক কম ও পন্যর গুনগত মান ভাল বিধায় সাধারন মানুষ সাচ্ছন্দে এখানে কেনাকাটা করছে। কালেক্টর বাজারের প্রধান আকর্ষন দেশী গরুর মাংস ও ঘানি ভাঙ্গা খাটি সরিষার তৈল। মাংসের মুল্যটাও বাজার দরের চেয়ে অনেক নিচে।
কালেক্টর বাজারের নিত্য প্রয়োজনীয় মুল্য তালিকা প্রকাশ করা হলো- চাল ৫৪ টাকা, মসুরডাল ১০০টাকা, চিনি (ফ্রেশ) ১৪২টা. ডিম (হালি)-৩৬ টা, সয়াবিনতেল -১৬০টা, সরিষারতেল-১৬৫ টা, পিয়াজ ৪০ টা, রসুন ১১৫ টা, লবণ -৩৮ টা, দেশী গরুর মাংস ৬৬৪ টাকা ।
কালেক্টর বাজার সম্পর্কে জানতে চাইলে বাজারের প্রধান সহেযোগী আরমান খান জয়, ইকাল হোসেন ও সৈকত জনি বলেন, আমাদের এই বাজার মূলত মধ্যেবৃত্ত ও নিন্ম আয়ের মানুষের জীবন জবীকার সুবিধার্থে চালু হয়েছে। এই বাজারে এসে কেউ ঠকবে না। আমরা গোপালগঞ্জ বাসীর নিকট সহযোগীতা কামনা করছি।
আপনার মতামত লিখুন :