তার আইনজীবী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। খবর জিও নিউজের।
বুধবার (৩০ আগস্ট) অ্যাটক শহরের কারাগার প্রাঙ্গণে এই ব্যাপারে শুনানি হয়েছে। সেখানে সাইফার মামলায় ইমরান খানকে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে ইমরান খানকে মূলত জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
এর আগে তোশাখান মামলায় ইমরান খানের তিন বছরের সাজা স্থগিত করে ইসলামাবাদের ইইকোর্ট। কিন্তু সাইফার মামালার কারেণে জামিন মেলেনি তার।
কী এই সাইফার মামলা? প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে তাকে সরিয়ে দেওয়ার পিছনে যুক্তরাষ্ট্রের ষড়যন্ত্র রয়েছে, এই অভিযোগ ছিল ইমরানের। আর সেই অভিযোগের প্রমাণ দিতে গিয়ে তিনি একটি নথি প্রকাশ্যে আনেন। জনসভায় তা প্রদর্শনও করেন। সেই নিয়েই ইমরানের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
যদিও ইমরানের দাবি, তিনি যা দেখিয়েছিলেন তা সাইফার অর্থাৎ গোপন খবরের সাংকেতিক রূপ নয়।
গত ৫ আগস্ট তোশাখানা মামলায় পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে তিন বছরের সাজা দিয়েছিল নিম্ন আদালত। এর পাশাপাশি ১ লাখ রুপি জরিমানাও করা হয়েছিল তাকে। বলা হয়েছিল, অনাদায়ে আরও ৬ মাস কারাগারে থাকতে হবে তাকে ও পাঁচ বছর কোনো নির্বাচন লড়তে পারবেন না তিনি।
কিন্তু শেষপর্যন্ত ইসলামাবাদ হাইকোর্ট তার সাজা স্থগিত করে জামিনে মুক্তির নির্দেশ দেয়। যদিও স্বস্তি আর পেলেন না ইমরান।
আপনার মতামত লিখুন :