প্রকাশিত,০৫,জুলাই, ২০২৪
সঞ্জিব দাস,গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলায় গত ২৪ মে/২০২৪ সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাশে বঙ্গোপসাগরের মোহনা চরমোন্তাজ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড মিটার বাজার সংলগ্ন ২০ একর পৈত্রিক জমি ক্ষুদ্র খালে বাগদা, গলদা চিংড়ি ঘেরে সমুদ্রের প্রচন্ড জলোচ্ছাশে ধ্বংস হওয়ায় ঘের মালিক সাইফুল ইসলাম রাসেল(৪০) এর মাছ সহ ঘেরের পাশে ভেরিবাঁধ সম্পূর্ণভাবে বিনষ্ট হওয়ায় দিশেহারা হয়ে পরেছে।
ঘের মালিক ২০ একর জমি, খাল এবং চারপাশের ভেরি মাটির রাস্তা ও পানি নিঃষ্কাশনের জন্য সুলিজ নির্মান, মাছের পোনা ক্রয় সহ প্রায় ১ কোটি টাকা বিভিন্নভাবে ইনভেস্ট করে ঘেরটিতে খামার সৃষ্টি করে। বেশ কয়েকজন শ্রমিক সার্বক্ষনিকভাবে সেখানে বেতন দিতে পরিচালনা করে আসছিল। ভাগ্যের পরিহাস গত ২৪-২৫ মে/২০২৪ সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে তার মৎস্য ঘেরের অবস্থা স্মৃতিহীন।
ইউনিয়নের চতুর্পাশের ভেরিবাঁধ সহ রাস্তাঘাট এখন জলাশয়ে পরিনত হয়েছে। ঘের মালিক ইতিপূর্বে রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ দূর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মো. মহিবুর রহমান মুহিব (এমপি) মহোদয়ের কাছে বিষয়টি লিখিত এবং মৌখিকভাবে ক্ষতির কথা বলেছে। মাছের ঘেরটি সংস্কার এবং ক্ষতিপূরণের জন্য ঘের মালিক সরকারের সহায়তা পাওয়ার আশায় দিন গুনছে। এ ব্যাপারে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
গত ২৪ মে/২০২৪ সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাশে বঙ্গোপসাগরের মোহনা চরমোন্তাজ ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড মিটার বাজার সংলগ্ন ২০ একর পৈত্রিক জমি ক্ষুদ্র খালে বাগদা, গলদা চিংড়ি ঘেরে সমুদ্রের প্রচন্ড জলোচ্ছাশে ধ্বংস হওয়ায় ঘের মালিক সাইফুল ইসলাম রাসেল(৪০) এর মাছ সহ ঘেরের পাশে ভেরিবাঁধ সম্পূর্ণভাবে বিনষ্ট হওয়ায় দিশেহারা হয়ে পরেছে। ঘের মালিক ২০ একর জমি, খাল এবং চারপাশের ভেরি মাটির রাস্তা ও পানি নিঃষ্কাশনের জন্য সুলিজ নির্মান, মাছের পোনা ক্রয় সহ প্রায় ১ কোটি টাকা বিভিন্নভাবে ইনভেস্ট করে ঘেরটিতে খামার সৃষ্টি করে। বেশ কয়েকজন শ্রমিক সার্বক্ষনিকভাবে সেখানে বেতন দিতে পরিচালনা করে আসছিল। ভাগ্যের পরিহাস গত ২৪-২৫ মে/২০২৪ সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে তার মৎস্য ঘেরের অবস্থা স্মৃতিহীন। ইউনিয়নের চতুর্পাশের ভেরিবাঁধ সহ রাস্তাঘাট এখন জলাশয়ে পরিনত হয়েছে। ঘের মালিক ইতিপূর্বে রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা চেয়ারম্যান, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ দূর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মো. মহিবুর রহমান মুহিব (এমপি) মহোদয়ের কাছে বিষয়টি লিখিত এবং মৌখিকভাবে ক্ষতির কথা বলেছে।
মাছের ঘেরটি সংস্কার এবং ক্ষতিপূরণের জন্য ঘের মালিক সরকারের সহায়তা পাওয়ার আশায় দিন গুনছে। এ ব্যাপারে জনপ্রতিনিধি, প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে।
আপনার মতামত লিখুন :