প্রকাশিত,০৫, অক্টোবর,২০২৩
চাঁদপুর প্রতিনিধি ঃ
মতলব উত্তরে ইমারত নির্মাণ কাজে বাঁধা দেওয়া হয়নি বরং প্রকৌশলী তার পারিশ্রমিক নিয়েছে। এমনটাই জানা গেছে কাউন্সিলর ও প্রকৌশলীর বক্তব্য থেকে।
গত ৩/৪ অক্টোবর চাঁদপুর থেকে প্রকাশিত দৈনিক কয়েকটি পত্রিকা ও কয়েকটি অনলাইনে ছেংগারচর পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সবুজ মিয়া ও প্রকৌশলী বোরহান উদ্দিন ইমারত নির্মাণে চাঁদা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে শিরোনামে যে সংবাদ ছাপা হয়েছে তার ব্যখ্যা দিয়েছেন কাউন্সিলর ও প্রকৌশলী।
এই বিষয়ে কাউন্সিলর সবুজ মিয়া বলেন জোড়খালী গ্রামের আকতার হোসেন তার বাড়িতে ইমারত নির্মাণ কাজ করে। গত ২অক্টোবর ছাদ ঢালাই করার সময় ইঞ্জিনিয়ার বোরহান কাজ তদারকি করা বাবদ ৩৭ হাজার টাকা পারিশ্রমিক চান।
পরে আমি স্থানীয় লোকদের নিয়ে মিমাংসা করে ২০ হাজার টাকায় মিমাংসা করেছি। এই টাকা ইঞ্জিনিয়ার নিয়েছে আমি টাকা নেইনি। আমার সাথে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে একটি কুচক্রী মহল আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও অপপ্রচার করছে। যারা এ ধরনের কাজ করে তারা দেশ ও জাতির শত্রু। তাদের অনুরোধে করে বলবো সুষ্ঠু সমাজ গঠনে মিথ্যা ও অপপ্রচার বন্ধ করে সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে কাজ করেন।
এ বিষয়ে শিকিরচর গ্রামের ইঞ্জিনিয়ার বোরহান উদ্দিন বলেন, আমি একজন ইঞ্জিনিয়ার এবং বালু ব্যবসায়ী। জোড়খালী গ্রামের আক্তার হোসেন আমার কাছ থেকে বালু নিয়েছে। কিন্তু সে প্রথমে জানতো না আমি ইঞ্জিনিয়ার। যখন সে জানতে পাড়ছে আমি ইঞ্জিনিয়ার তখন সে আমাকে তার কাজের তদারকি করার কথা বলে। সে কারনে আমি তদারকি করি।
গত ২ অক্টোবর ছাদ ঢালাইয়ের দিন আমি আমার পারিশ্রমিক চাই। সে না দেওয়ায় আমি স্থানীয় কাউন্সিলর সবুজ মিয়া কাছে একটি লিখিত বিল দেই। পরে কাউন্সিলর স্থানীয়দের নিয়ে আলাপ আলোচনার মধ্যে ৩৭ হাজার থেকে কমিয়ে ২০ হাজার টাকায় মিমাংসা করে দিয়েছে। আমি সেটাই মেনে নিয়েছি। এটা আমার পারিশ্রমিক, চাঁদা না। এতে কাউন্সিলর সবুজ মিয়ার কোন দোষ নেই। সাংবাদিকদের ভূল তথ্য দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে। সাংবাদিক ভাইদের অনুরোধ করবো সত্য ও সঠিক চিত্র তুলে ধরে তা প্রকাশ করা হউক।
আপনার মতামত লিখুন :