বশেমুরবিপ্রবিতে সাতক্ষীরা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি।


deshsomoy প্রকাশের সময় : ২০২৩-০৯-২৯, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন /
বশেমুরবিপ্রবিতে সাতক্ষীরা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি।

প্রকাশিত,২৯, সেপ্টেম্বর,২০২৩

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) সাতক্ষীরা জেলা অ্যাসোসিয়েশন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭ তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছে।

২৮ সেপ্টেম্বর (বৃহষ্পতিবার) সকাল ১১ ঘটিকায় এই কর্মসূচি শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শেখ রাসেল হলে, কেন্দ্রীয় মন্দির প্রাঙ্গণে, স্বাধীনতা দিবস হলের পাশে ৭৭ টি আম্রপালি জাতের আম গাছ রোপণ করা হয়।

কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার জনাব শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন। সভাপতিত্ব করেন ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক জনাব মুজাহিদুল ইসলাম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও শেখ রাসেল হল এর প্রভোস্ট মোঃ এমদাদুল হক ও অ্যাসোসিয়েশন এর সদস্যরা। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাতক্ষীরা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের আহবায়ক সৌরভ কর্মকার।

প্রধান অতিথি শেখ এজাজ আহমেদ স্বপন বলেন, “আজ বঙ্গবন্ধুর স্নেহের কন্যা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৭ তম জন্মদিন। আমাদের নেত্রীর জন্মদিনের উপহার- আমাদের সাতক্ষীরার অসংখ্য আম গাছের চারা। পরিবেশের এই বিপর্যয় রোধে আমাদের সকলকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে এমন পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখতে হবে। আজকের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।”

ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক জনাব মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, “মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন জনপ্রিয় নেত্রী। তার জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষ রোপণ করে আমরা তার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা জানাতে চাই।”

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও শেখ রাসেল হল এর প্রভোস্ট মোঃ এমদাদুল হক বলেন, “সাতক্ষীরা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এই বৃক্ষগুলো আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ও পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি করবে।”

সাতক্ষীরা জেলা অ্যাসোসিয়েশনের আহবায়ক সৌরভ কর্মকার বলেন, “নেত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে আমরা আজ ৭৭ টি বৃক্ষরোপণ করেছি। বর্তমান বৈশ্বিক পরিবেশ বিপর্যয়ের কথা চিন্তা করলে, বৃক্ষরোপণের কোনো বিকল্প নেই।”