পুনরায় মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী হওয়ায় আ খ ম মোজ্জামেল হক কে ফুলদিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এমপি আক্তারউজ্জামান ও দলীয় নেতা-কর্মীরা।


deshsomoy প্রকাশের সময় : ২০২৪-০১-১৭, ৬:৫২ অপরাহ্ন /
পুনরায় মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী হওয়ায় আ খ ম মোজ্জামেল হক কে  ফুলদিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এমপি আক্তারউজ্জামান  ও দলীয় নেতা-কর্মীরা।

প্রকাশিত,১৭, জানুয়ারি,২০২৪

মোঃ মুক্তাদির হোসেন।
স্টাফ রিপোর্টার।

গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাংলাদেশ সরকার এর মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় পর্যন্ত দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের ফুলেল ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন সরকারের সদ্য নিযুক্ত পর গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ, ক, ম মোজ্জমেল হক। এসময় বক্তব্যে তিনি তাঁর বক্ত্যবে বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফল হয়েছে এবং আমাদের গাজীপুরবাসীকে ধন্য করেছেন তার ফল স্বরুপ একজন পূর্ণ মন্ত্রী ও দুই জন প্রতিমন্ত্রী উপহার দিয়েছেন, এতে আমি ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা কে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, আমার গাড়ির সামনে কোন একজন ভিখারিও হাত দেখালে, আমি কিন্তু দাঁড়াই আমি সেইভাবেই থাকত চাই। একজন রাজনীতিবীদের সবচেয়ে পরম পাওয়া হচ্ছে জনগণের ভালোবাসা, বড় মন্ত্রী হওয়া নয়। গণমানুষের নেতা ও এমপি হওয়া একজন রাজনীতিবীদের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য, আমি সেটিই হতে চাই।

মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী নিযুক্ত হবার১৯৮ গাজীপুর ০৫ আসনের সাংসদ সদস্য আখতারুজ্জামান এর নেতৃত্বে কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় ও এসব কথা বলেন।

, আমাকে মুক্তিযুদ্ধা মন্ত্রী হিসেবে আপনারা আজকে আমাকে শুভেচ্ছা জানাতে এসেছেন তার জন্য আমি সকলকে ধন্যবাদ জানাই । আমি এদেশের সকলের জন্য কাজ করতে চাই , আমি আল্লাহর কাছে এবং আপনাদের কাছে দোয়া চাই, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান ভাইদের কাছে আশির্বাদ চাই, যাতে করে আমি আমার অর্পিত দায়িত্ব সুচারুরূপে পালন করতে পারি এবং দেশের মান-মর্যাদা আরও উজ্জ্বল করতে পারি। পূর্ব-পশ্চিম সবদেশের সাথে সম্পর্কের আরও উন্নয়ন ও বলিষ্ট করার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি।

নিজের নির্বাচনী এলাকার সবাই অত্যন্ত কষ্ট করেছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি গত ৫ বছর ও বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী ছিলাম, আবার ও এই বার আমাকে প্রধান মন্ত্রী আমাকে মুক্তিযুদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব দিয়েছেন, আমি যেন আমার দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে পারি তার জন্য দোয়া কামনা করছি। আমি চেষ্টা করেছি গণমানুষের সেবা দেওয়ার জন্য। কে আমার দলীয় আর কে বিরুদ্ধী দলীয় সেটা দেইনি, সেটি কখনো আমি বিবেচনায় রাখিনি। আমি প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে, কিন্তু সবমানুষের এমপি হয়ে কাজ করার চেষ্টা করেছি। আমি এই অভিযাত্রায় সব মানুষের এমপি হিসেবে কাজ করতে চাই। যারা আমাকে ভোট দেয়নি কিংবা ভবিষ্যতেও দিবে না, তাদের জন্যও কাজ করতে চাই, এসময় উপস্থিত ছিলেন : গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো : অ্যাডভোকেট আশরাফী মেহেদী হাসান ,গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের ত্রান বিষয়ক সম্পাদক তসলিমা রহমান (লাভলী) তুমুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের বারবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান আবু বকর (বাক্কু), বক্তারপুর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আকন্দ (ফারুক), মোক্তাপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর সাবেক চেয়ারম্যান শরিফুল ইসলাম সরকার (তোরণ), নাগরী ইউনিয়ন পরিষদ এর সাবেক চেয়ারম্যান এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম মোড়ল, জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর সাবেক চেয়ারম্যান ও জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর সভাপতি মাহাবুবুর রহমান (ফারুক মাষ্টার), কালীগঞ্জ পৌরসভার ০২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফসার হোসেন, ০৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো : বাদল মিয়া, গাজীপুর জেলা ছাত্র লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেনজির আহমেদ, কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য মোঃ ইব্রাহিম খন্দকার, কালীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্য নির্বাহী সদস্য মোঃ মুক্তাদির হোসেন, কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী যুবলীগের সহ-সভাপতি মো লোকমান হোসেন (পনির), দফতর সম্পাদক আশাফুল হক ( শিশির)যুব নেতা এস এম ইকবাল হোসেন, কালীগঞ্জ সরকারী শ্রমিক কলেজ এর সাবেক ভিপি, আব্দুল মতিন খাঁন, যুব নেতা মনির হোসেন, সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ও কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক ও বর্তমান নেতৃত্ব বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।