প্রকাশিত, ০৪,জুন, ২৯২৪
(চট্টগ্রাম প্রতিনিধি ::
চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়নের অলির হাট এলাকায় মাদকের ছড়াছড়ি। উপজেলা নির্বাচনের সময় প্রশাসনের ব্যাস্ততার কারণে মাদক ও ইয়াবা কারবারিরা ব্যাপারোয়া হয়ে উটে। অভিযোগ রয়েছে ২/৩ জন কথিত ছেঁচড়া পাতি নেতাদের দৈনিক পাঁচশ /একহাজার টাকা দিয়ে জমজমাট ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে মাদক ও ইয়াবা কারবারিরা। কচুয়াই ইউনিয়নর ৪ নং ওয়ার্ডের মাদক ব্যাবসায়ী বাটু সর্দার শিপলু, হানু সর্দার, শাকিবুল আলম,ও ৫ নং ওয়ার্ডের ছোটন সর্দার পৃথকভাবে সিন্ডিকেট গঠন করে রমরমা মাদকের বানিজ্য চালাচ্ছে বলে এলাকায় লোকজন সুএে জানায়। এ মাদক ও ইয়াবা ব্যাবসায়ীরা একেক এলাকায় জোন হিসেবে ভাগ করে জমজমাট মাদক ও ইয়াবা ব্যাবসা চালিয়ে আসলেও সাধারণ জনগণ তাদের অশ্লীল আচার-আচরণে ভয়ে মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। এলাকার লোকজনের সাথে কথা বলে জানাগেছে মাদক ব্যাবসায়িরা রাঙ্গুনিয়া কমলাছডি বান্দরবানের রাজার হাট থেকে মাদক ক্ষয় করে পাহাড়ের সুড়ঙ্গ পথে কাঞ্চনগর, ধোপাছড়ি দিয়ে পটিয়ায় এনে
উপজেলায় বিকিকিনি করে থাকে। পটিয়া থানার পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে এ ব্যাবসা বীরদর্পে করে যাচ্ছে বলে সচেতন মহলের অভিযোগ। চিহ্নত এইসব মাদক ব্যাবসায়ীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল। স্থানীয়রা জানান, পটিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন মাদক ব্যাবসা বন্ধ করতে এবং মাদক ব্যাবসায়ীদের আইনের আওতায় আনতে তিনি সব চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কিন্তু মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কতিপয় কর্মকর্তারা তাদের দায়িত্ব পালনে রহস্যজনক ভূমিকা পালন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে।
পটিয়া থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে এত মাদক ব্যাবসায়িকে গ্রেপ্তার করলেও কোন অবস্থাতে মাদক ব্যাবসা নির্মুল করা যাচ্ছে না। ফলে এলাকার তরুণ উঠতি বয়সের তরুণ যুবসমাজ ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এর জন্য প্রয়োজন জনগণ সচেতনতা এলাকায় মাদক নির্মুল করা জন্য সর্বসাধারণের কে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানিয়েছেন হাইদগাও- কেলিশহর ইউনিয়নের জাতীয় সংসদের হুইপ আলহাজ্ব শামসুল হক চৌধুরীর দায়িত্ব প্রাপ্ত উন্নয়ন সমন্বয়কারী উপজেলা আওয়ামীলীগ সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিজন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, মাদক ও ইয়াবা কারবারি যে হোক তাকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
০৪/০৬/২৪
আপনার মতামত লিখুন :