গোপালগঞ্জ সংরক্ষিত মহিলা আসনের (এম,পি) মনোনয়ন দাবিদার নাছিমা আক্তার রুবেল।


deshsomoy প্রকাশের সময় : ২০২৪-০২-০৭, ৬:৩০ অপরাহ্ন /
গোপালগঞ্জ সংরক্ষিত মহিলা আসনের (এম,পি) মনোনয়ন দাবিদার নাছিমা আক্তার রুবেল।

প্রকাশিত,০৭, ফেব্রুয়ারি,২০২৪

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ

গোপালগঞ্জ জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড: আবুল হাসেম সমাদ্দার এর কন্যা নাছিমা আক্তার
রুবেল ( বি, এ) গোপালগঞ্জ মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী
কার্যকরী সদস্য গোপালগঞ্জ সংরক্ষিত মহিলা আসনের এম,পি দাবিদার।তিনি ও তার
পরিবার জন্মলগ্ন থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের ভ্যান গার্ড হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন নাছিমা
আক্তার রুবেল।
তিনি ১৯ জুন ১৯৬৯ সালে বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড: আবুল হাসেম সমাদ্দার ও মা বীর
মুক্তিযোদ্ধা লুৎফুন্নেছা সমাদ্দার এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের পাওয়ার হাউজ রোডে
গোপালগঞ্জ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। সাবেক গোপালগঞ্জ মহাকুমা আওয়ামী লীগের সভাপতি,
একই সাথে গোপালগঞ্জ রিলিপ কমিটি, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে গোপালগঞ্জ মহাকুমার প্রধান
সংগঠক, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ প্রাপ্তির পর গোপালগঞ্জ ট্রেজার হতে অস্ত্র ও গোলাবারুদ নিয়ে মুক্তি
বাহিনী গঠন করেন। এরপর হরিদাস পুর ও মানিকদা হতে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেন।
নাছিমা আক্তার রুবেল এর পিতাকে জেলার গুণিজন সংবর্ধনা, গুণিজন সমাজ সেবা ও বিষেশ
ব্যাক্তিত্ব ভূষিত করেন। নাছিমা আক্তার রুবেল এর বড় ভাই লুৎফর রহমান সেন্টু সাবেক
সাধারণ সম্পাদক জহরুল হক হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে হত্যা
কান্ডের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাএলীগ পূর্ণ:গঠন ও সংগঠিত করার লক্ষ্যে অগ্রনি ভূমিকা
পালন করেন।
১/ ১১ এর পূর্বে ও পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার প্রতি
বিশ্বাস, রাজনীতির আদর্শের সৈনিক হয়ে স্বপক্ষে সাহসী ও বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেন।
নাছিমা আক্তার রুবেল এর মেঝ ভাই গোপালগঞ্জ ছাএলীগ, আওয়ামী লীগের সহ অঙ্গ সংগঠন
সমূহের মুজিব সৈনিক ও বর্তমান ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর সদস্য।
নাছিমা আক্তার রুবেল এর ছোট ভাই গোপালগঞ্জ জেলা যুবলীগের সম্মানিত ১ নং সদস্য ও ৭
নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এবং যুবসমাজের এক বীর ও মুজিব আর্দশের সৈনিক।
নাছিমা আক্তার রুবেল গোপালগঞ্জ জেলার প্রতিটি উপজেলায়, গ্রাম থেকে গ্রামে পায়ে হেঁটে সহ
যোদ্ধাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা ভ্যান গার্ড
হয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি যেখানে যাচ্ছেন সকলের ভালবাসায় পরিপূর্ণতা অর্জন করে

তৃণমূল নেতা কর্মীদের সুখ দুঃখের কথা শুনেন মনোযোগ দিয়ে তিনি বলেন আমি বঙ্গবন্ধুর
আদর্শের সৈনিক এবং দেশরত্ন শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার সৈনিক আজ আমার নেএী
দিনরাত সোনার বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছেন আমি তার ভ্যান গার্ড হয়ে পাশে থেকে দেশের
উন্নয়ন তুলে ধরছি আপনারা পাশে থেকে এই সোনার বাংলাদেশ গড়তে কাজ করবেন। নাছিমা
আক্তার রুবেল জেলার তৃণমূল নেতা কর্মীদের সাথে যোগাযোগ, জাতীয় ও রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে
নিয়মিত অংশগ্রহণ করেন। দ্বাদশ নির্বাচনে নাছিমা আক্তার রুবেল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনার নির্বাচনী প্ররোচনায় কোটালিপাড়া ও টুঙ্গিপাড়ায় রাতদিন গণসংযোগ করেছেন
এলাকার আওয়ামী লীগের সন্মানিত নেতাদের নিয়ে। সামাজিক উন্নয়নের জন্য শিশু কিশোর,
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, দুঃস্হ, অসহায় দরিদ্র মানুষের জন্য সেবার হাত বাড়িয়ে দেন তিনি,
তিনি সকল ধর্মের মানুষের সাথে সব সময় যোগাযোগ রাখেন। বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের
উন্নয়ন মূলক কর্মকাণ্ডের জন্য নিজেকে নিয়োজিত রাখেন।
নাছিমা আক্তার রুবেলর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ১৯৬৬ সালের মধ্যেই শেখ
মুজিবুর রহমানের গতিশীল নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ' পূর্ব' পাকিস্তানের জনগণের জাতীয়
প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়। ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচন সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করল যে
জনসাধারণের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ আওয়ামী লীগের ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক কর্মসূচির
পেছনে রয়েছে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালি জনগণের ওপর বিশ্বাস
ভঙ্গকরে ঘাতকের ন্যায় নিষ্ঠুর পৈশাচিকতা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল।সংঘঠিত হলো ইতিহাসের
সর্বাপেক্ষা ভয়াবহ নৃশংস গণহত্যা এবং তা বিশ্ব বিবেককে গভীরভাবে নাড়া দিলো। ১৯৭৫
সালে বঙ্গবন্ধুর সপরিবারে হত্যা কান্ডের পর আজ তারই উওরসূরী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা সোনার বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছেন। এটাই আমাদের গর্ব। আমি চাই আমাদের
তরুণ যুব সমাজ, তরুন জনগোষ্ঠী দেশের কল্যাণে কার্যকর ভূমিকা তাদের আগ্রহী করতে হবে।
আমাদের নীতি- নির্ধারকরা তাদের সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার মাধ্যমে আর্থসামাজিক সম্ভাবনাকে
বাস্তবে রূপ দেয়ার লক্ষ্য সকলে কাজ করবো। আমি নারী একজন মুক্তিযোদ্ধা, সাহসী বিপ্লবী
কবি, রাজনীতিবীদ, সমাজ সেবক, আমি বোন, মা। এই দেশ আমার তাই আমি চাই পিতা
মুজিবের অসমাপ্ত আত্মজীবনী তিনি লিখেছেন তাঁর জীবনের কথা আজ তারই কন্যা মাননীয়
প্রধানমন্ত্রী হাল ধরেছেন বাংলাদেশ গড়ার আমি তার সামান্য একজন সৈনিক হয়ে মা, মাটি
মানুষের জন্য কিছু করতে চাই। জনগণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখার জন্য বঙ্গবন্ধুর
আদর্শে উজ্জীবীত হয়েই ও শেখ হাসিনার ভ্যান গার্ড হয়ে গোপালগঞ্জ মহিলা সংরক্ষিত এমপি
আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী এবং সকলের কাছে দোয়া কামনা করছি।