প্রকাশিত,২৯,ডিসেম্বর,২০২৩
মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জঃ
গোপালগঞ্জ জেলার শেখ ছায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নানাবিধি সমস্যার করেন প্রতিষ্ঠানের প্রধান বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স হাসপাতাল করিডোরে পার্কিং করতে নিষেধ করায় দীর্ঘ্য দিন যাবৎ গোপালগঞ্জ জেলা অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমবায় সমিতির সাথে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে বিরোধ চলে আসছিল। এই বিরোধ চরমে পৌঁছালে গোপালগঞ্জ জেলা অ্যাম্বুলেন্স কমিটির সমবায় সমিতি বেসরকারি সকল অ্যাম্বুলেন্স অনিদৃষ্ঠ কালের জন্য ধর্মঘটের ডাক দেন। আপরদিকে শেখ ছায়েরা খাতুন মেডিকেল কলেজে ও হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স সংকট থাকায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিপাকে পড়ে যায় রোগীদের নিয়ে। রোগী ভোগান্তির ব্যপারটি নিয়ে সমগ্র গোপালগঞ্জে ছড়িয়ে পড়ে।
এ ব্যপারে বিভিন্ন সংবাদপত্রে ও মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে ব্যপারটি গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক জি.এম সাহাবুদ্দিন আজম এর কাছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও হাসপাতাল এলাকার পৌরসভার ১২ নং ওয়ার্ডের বার বার নির্বাচিত কাউন্সিলর আল-আমিন ইসলাম।
কাউন্সিলর ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আলিমুজ্জামান বিটু অবহিত করেন। গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জি.এম সাহাবুদ্দিন আজম হাসপালাল কর্তৃপক্ষ ও গোপালগঞ্জ অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমবায় সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে সাথে নিয়ে ব্যপারটি সমাধান করে দেন।তিনি শেখ সাহেরা খাতুন মেডিকেলে কলেজের করিডোরে বেসরকারি ২ টি অ্যাম্বুলেন্স রাখার নির্দেশ দেন। আজম ভাইয়ের সিদ্ধান্তে গোপালগঞ্জ অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমবায় সমিতির লোকজন আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে তাদের প্রাণের নেতাকে ফুল দিয়ে নৌকার প্রতীক বানিয়ে উপহার দেন।
গোপালগঞ্জ জেলা অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমবায় সমিতির সভাপতি ঝিকু মোল্লার কাছে ধর্মঘট অবসানের ব্যপারটি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের এই অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে খুব বিপাকে ছিলাম। একটি অ্যাম্বুলেন্সের এর সাথে তিনটি পরিবার জড়িত। এই ধর্মঘটের কারণে রোগীদেরও সমস্য হচ্ছিল সেই সাথে সমস্যা হচ্ছিল অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার,মালিক ও হেল্পারদের পরিবারের। আমি ধন্যবাদ জানাই আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা গোপালগঞ্জের সাধারণ মানুষের সুখ-দঃখের সাথি গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক জি.এম সাহাবুদ্দিন আজম ভাইকে
আপনার মতামত লিখুন :