প্রকাশিত,২১, ফেব্রুয়ারি,২০২৪
সঞ্জিব দাস,গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার ২নং গোলখালী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বড় গাবুয়া গ্রামের মৃত মফেজ পলোয়ানের ছেলে মোঃ হালিম দরবেশ ওরফে সোহরাব ৩৮ বছর পীরের সাধনা করে যাচ্ছেন। ৩৮ বছর পীরের সাধনা করতে গিয়ে তাকে ও তার সহধর্মীনি মোসাঃ মাকসুদা বেগম অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটিয়েছেন। এর ফল হিসেবে তিনি দরবেশ স্বীকৃতি পেয়ে আত্মসুদ্ধি সাধানায় নিজে তার সহধর্মীনি আত্মনিয়োগ করেছেন। তিনি এখন মানুষের সেবা করতে চান। উপকার করতে চান গরীব-দুঃখী মানুষের। এ বিষয়ে মোঃ হালিম দরবেশ বলেন, আমি ৩৮ বছর সাধনার পর আল্লাহ তায়ালার রহমাতে খেলাফতের স্বীকৃতি পেয়েছি। আমি একজন গরিব মানুষ। আমি আল্লাহ তায়ালার রহমাতে গরিব অসহায় মানুষের সেবা করতে পারি এই প্রার্থনা করি। আমার সহধর্মীনি মোসাঃ মাকসুদা বেগমও ১০ বছর ধরে ফকিরী লাইনে বেশ এগিয়েছে। আমি মোট ২০০ শত মাজার সফর করেছি। না খেয়ে না ঘুমিয়ে এ সাধনার আমার কস্টের ফল। এখন আছি দাত্বে জেন্দাওলী জেন্দাপীর বাবা হযরত গাজীকালু দরবার শরীফে। খাদেম হিসাবে মানুষের গোলাম খেদমত করার জন্য। এ বিষয়ে গাজীকালু দরবার মাজার কমিটির সভাপতি মোঃ বাদল মল্লিকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দরবেশ হালিম খুব ভাল মানুষ এবং সে সৎ। সে অনেক বছর যাবৎ আমাদের দরবারে আছেন। এ বিষয়ে গোলখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ নাসির উদ্দিন হাওলাদার বলেন, হালিম দরবেশ খুব গরিব মানুষ। সে ৩৮ বছর অনেক কষ্ট করে গাজীকালু দরবারে খাদেম হয়েছেন।
আপনার মতামত লিখুন :