প্রকাশিত,০৪,মে,২০১৪
মোঃ মুক্তাদির হোসেন।
স্টাফ রিপোর্টার।
আসন্ন ৬ ষষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনে গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তৃনমূল থেকে উঠে আসা সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্র লীগের অন্যতাম সদস্য ও গাজীপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও বর্তমান গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আশরাফী মেহেদী হাসান জনপ্রিয়তায় এগিয়ে আছেন। তুমলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান মোঃ আবু বকর মিয়া বলেন, এডভোকেট আশরাফী মেহেদী হাসান জনপ্রিয়তা সবার শীর্ষে। তার জনপ্রিয়তা বেশি থাকায় কিছু লোক অপপ্রচার চালাছে যে অন্য এক প্রার্থী আমাদের প্রার্থী গরীব মানুষ কে কাপড় ও নগদ অর্থ বিতরণ করে যে ভোটারদের প্বার্শে এবং টাকা নিয়ে মানুষের জন্য কাজ করে, কিন্তু গরীব মানুষ যানে না যে যাকাত এর কাপর এবং কালো টাকা নগদ বিতরন করছে আপনারা টাকা নেয় কিন্তু কোন ব্যবসায়ীকে ভোট দিবেন না। এতে বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নেই। ভোট দিবেন ভোটারা, ভোট দেয় সাধারণ জনগন। আর সাধারণ জনগনের কাছে একটিই নাম এডভোকেট আশরাফী মেহেদী হাসান ।সাধারণ জনগন ভালো করেই জানেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক থাকাবস্থায় তিনি ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। সকল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ, মন্দির, গীর্জা, চিতা খোলা, কবরস্থান এর অবকাঠামো উন্নয়নে এডভোকেট আশরাফী মেহেদী হাসান এর নাম স্বর্ণ অক্ষরে লেখা থাকবে।
করোনাকালীন সময়ে কে কোথায় ছিলেন, সুখে দুঃখে কে পাশে ছিলেন তা সবাই ভালো করে জানে। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, মেম্বার, গণমাধ্যমকর্মী, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, ইমাম মুয়াজ্জিন, দলীয় নেতাকর্মীসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে কে ছিলেন তাদের কে সম্মাননা দিয়েছেন তা সবাই জানে।
কে জনগনের সেবক তা জনগন তাদের পবিত্র আমানত ভোটের মাধ্যমে আগামী ৮ ই মে প্রমাণ দিবে। আশরাফী মেহেদী হাসান বলেন, তিন জন উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করছেন আমার থেকে কেউ যদি আমার থেকে শিক্ষায়, নৈতিকতায় রাজনৈতীক পদ পদবী এগিয়ে থাকে তাহলে আপনারা তাদের কে কাছে টেনে নিতে পারেন,আপনাদের কাছে আমার একটি অনুরোধ আপনাদের বিবেক কের কাছে প্রশ্ন করুন কে যোগ্য তাকেই আপনারা নির্বাচিত করবেন আমার ব্যক্তিগত জীবনে কারো সাথে কোন বেয়াদবি, বা মনে কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে আমাকে আপনারা নিজ গুনে ক্ষমা করে দিবেন,আমার জন্য দোয়া করবেন,আমি ও আপনাদের জন্য দোয়া করবো আমার থেকে কেউ এগিয়ে জনগনের ভালোবাসা থেকে আমাকে দুরে রাখতে পারবেন না। জনগণ ভাল করে জানে কে কাজ করবে আর কে কাজ করবেনা। শুধুমাত্র জনপ্রিয়তা যাচাই এবং প্রিয় নেতা আখতারুজ্জান এম পির হাতকে শক্তিশালী করতে করতে নির্বাচনে আমার অংশ নেওয়া। আমার সাথে যারা কাজ করবে দলীয় ভাবে তাদের কোনো প্রকার বাঁধা বিপত্তি নাই। রাজনীতি সহ যে কোনস্থানে প্রতিযোগীতা থাকবে এ নির্বাচনটাও তার ব্যাতিক্রম নয়। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয় দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সকলের দোয়া কামনা করি।
আপনার মতামত লিখুন :